1. admin@dainikbanglasangbad.com : admin : admin com
বুধবার, ২১ মে ২০২৫, ০৭:৫৬ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ :
কমলগঞ্জ থানার দারোগা জিয়াউলের ক্ষমতা বলে কথা দলীয় প্রভাব খাটিয়ে গোয়াইনঘাট জুড়ে রাম-রাজত্ব কাশেম-বাবলা চক্রের কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনঘাট ও জৈন্তাপুরের ইউকে প্রবাসীদের ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত ক্ষমতাধর দারোগা উবাদুল্লাহ এখনো এসএমপিতে বহাল আত্রাই বান্দাইখাড়া ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীদের অভিযোগটি সম্পূর্ন ষড়যন্ত্রমূলক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের দাবি গোয়াইনঘাটে সাংবাদিকদের উপর হামলার মামলায়;জামিনে থাকা আসামী’কর্তৃক বাদীর পরিবারকে প্রাণনাশের হুমকি নওগাঁর মান্দায় আওয়ামী সন্ত্রাসীরা বসতবাড়িতে অতর্কিত হামলা ভাংচুর- লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ আটক ৯,, হ্যালো সিলেট এসএমপি কমিশনার ফাঁড়ির পুলিশ ও ছিনতাইকারী সামলাও পিরোজপুরে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স এসোসিয়েশনের উদ্যোগে দোয়া ও ইফতার মাহফিল সাংবাদিক সাঈদ খানের উদ্যোগে ইফতার মাহফিল

গ্রাহকের ২০ কোটি টাকা নিয়ে উধাও ডাচ-বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৩
  • ৫৫১ বার পঠিত
মাহফুজ হাসান,বিশেষ প্রতিনিধি:
কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে গ্রাহকদের প্রায় ২০ কোটি টাকা নিয়ে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং শাখার উদ্যোক্তা মো. আলমগীর উধাও হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার জিনারী ইউনিয়নের বোর্ড বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।
মো. আলমগীর নামে উধাও এ উদ্যোক্তা উপজেলার
হুগলাকান্দি গ্রামের মৃত সিরাজ উদ্দিন বেপারীর ছেলে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মো. আলমগীর এজেন্ট ব্যাংকে অংশীদার হিসেবে নেন বীর কাটিহারি গ্রামের কেনু মিয়ার ছেলে মানিক মিয়াকে। সেখানে  ব্যবস্থাপক হিসেবে নিয়োগ দেন হুগলাকান্দি গ্রামের রিটন মিয়াকে। গত রোববার (১২ মার্চ) থেকে বোর্ড বাজারের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের এ শাখাটি তালাবদ্ধ রয়েছে। খোঁজ মিলছে না তার অংশীদার এবং এজেন্ট ব্যাংকিং শাখার ব্যবস্থাপকেরও। চার দিন ধরে এজেন্টকে না পেয়ে বিক্ষোভ করছেন এ এজেন্ট ব্যাংকের গ্রাহকরা।
গ্রাহকরা জানান, অভিযুক্ত আলমগীর প্রায় এক দশক ধরে আলমগীর বোর্ড বাজারে এজেন্ট ব্যাংকিং করছেন। প্রথমে তিনি বিভিন্ন কৌশল ও প্রলোভন দেখিয়ে তিনি গ্রাহকদের আস্থা অর্জন করেন। ডিপিএসে প্রতি এক লাখ টাকা জমার বিপরীতে মাসে এক হাজার টাকা সুদ দেওয়ার কথা বলেন তিনি। বিভিন্ন প্রবাসীকে টার্গেট করে কাজ চালাতে থাকেন।
জিনারী ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি মেম্বার উসমান গনি বাবুল জমা রেখেছিলেন ১৮ লক্ষ টাকা, হোগলাকান্দি গ্রামের মোস্তফা ও তিন বোন মিলে রেখেছিলেন সাড়ে ১০ লক্ষ টাকা, হোগলাকান্দি গ্রামের আব্দুল মোতালিব ১৫ লাখ টাকা,একই গ্রামের আবুল কাসে ১৪ লাখ,প্রবাসী রতন মিয়ার স্ত্রী রোজিনা আক্তার ২৭ লাখ টাকা। এভাবে প্রায় ৪০০ গ্রাহক প্রায় ২০ কোটি টাকা জমিয়েছিলেন এ এজেন্ট ব্যাংকে।
ডাচ্-বাংলা এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের এরিয়া ম্যানেজার রোকন উদ্দিন জানান, গত সোমবার থেকে বোর্ড বাজারের এজেন্টের সঙ্গে তাদের যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। অভিযোগ পাওয়ার পর সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। কর্তৃপক্ষের নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে।
হোসেনপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান টিটু জানান, এ রকম একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে নেয়া হবে বলেও আশ্বস্ত করেন তিনি।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অনিন্দ্য মন্ডলের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান,
বিষয়টি শুনেছি। উপজেলা প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সমন্বয়ে বিষয়টির ব্যাপারে পদক্ষেপ নেয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই রকম আরো সংবাদ

© All rights reserved © 2023 dainikbanglasangbad.com
Design & Development By Hostitbd.Com